তিনি জানান, ইমরান হোসেনকে রাজধানী ঢাকা থেকেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এই বিষয়ে মঙ্গলবার (৪ মার্চ) সংবাদ সম্মেলন করে বিস্তারিত জানানো হবে।
সিআইডি জানায়, তার বিরুদ্ধে ১৩৩ কোটি টাকা পাচারের মামলা রয়েছে এবং তাকে ওই মামলাতেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
ইমরান হোসেন ছাড়াও, তৌহিদুল আলম জেনিথ ও অভিযুক্ত প্রতিষ্ঠান সাদিক এগ্রোর বিরুদ্ধে ১৩৩ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে মামলা করেছে সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিট। প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে চোরাচালান, প্রতারণা ও জালিয়াতির মাধ্যমে সরকারি বিধি অমান্য করে অনুমোদনহীন ব্রাহমা জাতের গরু আমদানি, ভুটান ও নেপাল থেকে চোরাচালানের মাধ্যমে আনা ছোট আকৃতির ভুট্টি গরু বাংলাদেশে নিয়ে এসে বিক্রি করার অভিযোগ রয়েছে।
প্রতারণার মাধ্যমে দেশীয় গরু ও ছাগলকে বিদেশি ও বংশীয় গরু-ছাগল হিসেবে প্রচার করে সেগুলো কুরবানির পশুর হাটে উচ্চ মূল্যে বিক্রি করে সাদিক এগ্রো। এছাড়াও, টেকনাফ ও উখিয়া, কক্সবাজারের সীমান্তবর্তী এলাকা দিয়ে থাইল্যান্ড ও মায়ানমার থেকে চোরাচালানের মাধ্যমে গরু ও মহিষ দেশে এনে সাদিক এগ্রোর মাধ্যমে বিক্রি করেছেন ইমরান। অবৈধভাবে উপার্জিত অর্থ নিজের ও স্বার্থ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নামে থাকা বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে প্রায় ১২১ কোটি ৩২ লাখ ১৫ হাজার ১৪৪ টাকা হস্তান্তর করেছেন সাদিক এগ্রোর চেয়ারম্যান ইমরান হোসেন।
Tags
জাতীয়