advetrisement
ডেস্ক রিপোর্ট :: সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে রোগীর স্বজনকে চিকিৎসকের লাথি মারার ঘটনা ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। ওই ঘটনা তদন্তে ছয় সদস্যের কমিটি গঠন করেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। প্রতিষ্ঠানটির অধ্যাপক ডা. জাহাঙ্গীর আলমকে প্রধান করে এই কমিটি গঠন করা হয়। সেই সঙ্গে অভিযুক্ত চিকিৎসককে তাঁর দায়িত্ব থেকে বিরত থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার রাতে হাসপাতালের উপপরিচালক ডা. সৌমিত্র চক্রবর্তী বিষয়টি গণমাধ্যম কে নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘ঘটনাটি অত্যন্ত দুঃখজনক। আমরা তদন্তের মাধ্যমে পুরো বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখব। এ ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটিকে সাত কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।’
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানায়, চিকিৎসক তন্ময় দেবনাথ একজন স্নাতকোত্তর ‘ফেজ-বি’-এর আবাসিক শিক্ষার্থী। বাগ্বিতণ্ডার ঘটনার পর হাসপাতালের পরিচালক ঘটনাটি তদন্তের জন্য ছয় সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছেন। একই সঙ্গে চিকিৎসক তন্ময় দেবনাথকে তাঁর দায়িত্ব থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানায়, চিকিৎসক তন্ময় দেবনাথ একজন স্নাতকোত্তর ‘ফেভুক্তভোগী সূত্রে জানা যায়, গতকাল রোববার সুনামগঞ্জের জুবায়ের আহমদ নামের এক রোগীকে নিয়ে তাঁর বন্ধু মিজান আহমদ চিকিৎসক তন্ময় দেবনাথের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডায় জড়ান। একপর্যায়ে চিকিৎসক মিজানকে লাথি মারেন। এ ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভিডিও ছড়িয়ে পড়লে ব্যাপক সমালোচনা হয়।